
শিমুল রেজা,
বাংলাদেশের প্রিন্ট মিডিয়ার অন্যতম উজ্জ্বল নাম দৈনিক ভোরের চেতনা। এই পত্রিকার সম্পাদক মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম—যিনি বলিষ্ঠ নেতৃত্ব, সততা ও দূরদর্শিতার সঙ্গে পত্রিকাটিকে সাফল্যের শীর্ষে নিয়ে গেছেন। পাঠকের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জনের এই যাত্রায় তিনি প্রমাণ করেছেন, সাংবাদিকতা কেবল পেশা নয়, এটি এক ধরনের দায়বদ্ধতা, যা সমাজের প্রতি, মানুষের প্রতি এবং সবচেয়ে বড় করে সত্যের প্রতি।
শুরুটা সাধারণ, লক্ষ্য ছিল অসাধারণ: মোহাম্মদ শফিকুল ইসলামের শিকড় দেশের এক প্রত্যন্ত অঞ্চলে হলেও, তাঁর চিন্তা সবসময়ই ছিল জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিসরে। ছাত্রজীবন থেকেই তিনি ছিলেন লেখালেখি ও সামাজিক ভাবনার সঙ্গে নিবিড়ভাবে যুক্ত। সেই ভাবনা থেকেই ধীরে ধীরে তিনি এগিয়ে আসেন সাংবাদিকতায়।
পেশাগত জীবনে তিনি কাজ করেছেন দেশের খ্যাতনামা গণমাধ্যমে—সহ-সম্পাদক, বার্তা সম্পাদক, প্রধান সম্পাদকসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে। প্রতিটি ধাপে তাঁর সততা, দক্ষতা ও নেতৃত্বের প্রতিভা তাঁকে নিয়ে গেছে আরও বড় দায়িত্বের দিকে।
পত্রিকার পাল্টে দেওয়া চেহারা: সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম জাতীয় দৈনিক ভোরের চেতনা -এ এনেছেন কাঠামোগত ও কনটেন্ট-ভিত্তিক আমূল পরিবর্তন। তিনি সংবাদ পরিবেশনায় এনেছেন আধুনিকতা, গভীরতা এবং বিশ্বাসযোগ্যতা। পাঠকবান্ধব ডিজাইন, অনুসন্ধানী রিপোর্ট, সমাজমুখী বিশ্লেষণ এবং নিরপেক্ষ সম্পাদকীয় তাঁর হাত ধরেই নিয়মিত প্রকাশিত হচ্ছে।
তাঁর বিশ্বাস: “সাংবাদিকতা মানেই জনগণের মুখপত্র হওয়া। সত্যকে তুলে ধরাই আমাদের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব—কেউ খুশি হোক বা না হোক।
উপসংহার: মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম শুধু একজন সম্পাদক নন—তিনি একজন চিন্তানায়ক, একজন দিকনির্দেশক, এবং সর্বোপরি একজন সমাজসচেতন সাংবাদিক। তাঁর দক্ষ নেতৃত্বে ‘জাতীয় দৈনিক ভোরের চেতনা, যেমন জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌঁছেছে, তেমনি সাংবাদিকতার মান ও আদর্শ বজায় রেখে গণমাধ্যম জগতে তৈরি করেছে একটি শক্তিশালী ও প্রভাবশালী অবস্থান। তাঁর নিরপেক্ষতা, সততা ও সাহস ভবিষ্যতের সাংবাদিকদের জন্য পথপ্রদর্শক হয়ে থাকবে নিঃসন্দেহে।
মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম স্যারের দিক নির্দেশনায়, ডেক্সে দায়িত্বে যেনারা থাকেন তাদের ব্যবহার এত সুন্দর সত্যি আমি মুগ্ধ,, যেটা আমি অন্য কোন পত্রিকাতে পাই নাই