, শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫, ৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
জীবননগর মিনাজপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা মুনছুর আলী স্মৃতি ফটবল টুণামেন্টের ফাইনাল খেলায় বাবু খান মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম  শুধু একজন সম্পাদক নন,একটি ব্র্যান্ড  নতুন করে যদি ফ্যাসিস্ট তৈরি হয় পালিয়ে যেতেও পারবে না: মাহমদু হাসান খান বাবু দামুড়হুদায় একই পরিবারের চারজনকে কুপিয়ে জখম: নিহত ১, তিন জনের অবস্থা আশংকা জনক চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত অ্যালকোহল পানে আরো ১ জনের মৃত্যু, মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে ৭ চুয়াডাঙ্গায় কৃষি প্রযুক্তি সম্প্রসারণ কমিটির সভা: সারের পর্যাপ্ততা ও সঠিক ব্যবহার নিয়ে আলোচনা, কৃষকদের পাশে থাকার অঙ্গীকার চুয়াডাঙ্গায় মদ্যপানে ৬ জনের মৃত্যু, অসুস্থ ৩ জন চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত মদপানে ৬ জনের মৃত্যু অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তারেক রহমান জীবননগর উথলীতে নিহত দুই ভাইয়ের পরিবারের খোঁজ নিলেন বাবু খান

চুয়াডাঙ্গায় অনলাইন জুয়ার আসরে ডিবির হানা, মাস্টারমাইন্ডসহ ২ জন গ্রেপ্তার

  • প্রকাশের সময় : ০৬:১১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ১৯ পড়া হয়েছে

 

চুয়াডাঙ্গায় অনলাইন জুয়া পরিচালনার অভিযোগে ওয়ান এক্সব্যাট এর মাস্টার এজেন্ট শুভংকর কুমার দাস (২৩) এবং তার সহযোগী হাফিজুল ইসলাম ওরফে হ্যাপি (২৫) কে গ্রেফতার করেছে জেলা পুলিশের সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল , ৫ সেপ্টেম্বর শুক্রবার ভোররাতে দামুড়হুদা উপজেলার জয়রামপুর দাসপাড়ায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

অভিযানে নেতৃত্ব দেন চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেলের ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক সামসুদ্দোহার নেতৃত্বে উপ-পুলিশ পরিদর্শক সৌমিত্র সাহা, মুহিদ হাসান, সহকারী উপ-পুলিশ পরিদর্শক রজিবুল, রমেন ও আরিফসহ একটি চৌকস দল।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার জয়রামপুর দাসপাড়ারা এলাকার শ্রী দয়াল দাস এর ছেলে শুভংকর কুমার দাস (২৩) ও দামুড়হুদার ডুগডুগি এলাকার সাহাদৎ ওরফে সাধুর ছেলে মোঃ হাফিজুল ইসলাম ওরফে হ্যাপি (২৫),

এসময় তাদের কাছ থেকে অনলাইন জুয়া পরিচালনায় ব্যবহৃত বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মূল্যবান স্মার্টফোন ও একাধিক সিমকার্ড উদ্ধার করা হয়েছে। ফোনগুলো পর্যালোচনায় দেখা যায়, সেগুলোতে 1xBet, Reddy, MelBet, MobCash, Telegram, Binance, bKash, SellFin, Nagad এবং Rocket অ্যাপস সক্রিয় অবস্থায় ছিল।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, শুভংকর কুমার দাস ওয়ান এক্সব্যাট জুয়ার প্ল্যাটফর্মের মাস্টার এজেন্ট হিসেবে কাজ করতেন। তিনি দামুড়হুদা ও আশপাশের এলাকার উঠতি বয়সী তরুণদের টার্গেট করে তাদের ফোনে জুয়াসংক্রান্ত অ্যাপ ইনস্টল করে দিতেন এবং একাউন্ট খুলে জুয়া খেলায় উৎসাহিত করতেন। পরবর্তীতে তাদের মাধ্যমে মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) যেমন বিকাশ, নগদ, রকেট ব্যবহার করে অর্থ লেনদেনের মাধ্যমে জুয়া পরিচালনা করতেন। এ অর্থ বিদেশে স্থানান্তর করা হতো ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে

জনপ্রিয়

জীবননগর মিনাজপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা মুনছুর আলী স্মৃতি ফটবল টুণামেন্টের ফাইনাল খেলায় বাবু খান

চুয়াডাঙ্গায় অনলাইন জুয়ার আসরে ডিবির হানা, মাস্টারমাইন্ডসহ ২ জন গ্রেপ্তার

প্রকাশের সময় : ০৬:১১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫

 

চুয়াডাঙ্গায় অনলাইন জুয়া পরিচালনার অভিযোগে ওয়ান এক্সব্যাট এর মাস্টার এজেন্ট শুভংকর কুমার দাস (২৩) এবং তার সহযোগী হাফিজুল ইসলাম ওরফে হ্যাপি (২৫) কে গ্রেফতার করেছে জেলা পুলিশের সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল , ৫ সেপ্টেম্বর শুক্রবার ভোররাতে দামুড়হুদা উপজেলার জয়রামপুর দাসপাড়ায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

অভিযানে নেতৃত্ব দেন চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেলের ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক সামসুদ্দোহার নেতৃত্বে উপ-পুলিশ পরিদর্শক সৌমিত্র সাহা, মুহিদ হাসান, সহকারী উপ-পুলিশ পরিদর্শক রজিবুল, রমেন ও আরিফসহ একটি চৌকস দল।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার জয়রামপুর দাসপাড়ারা এলাকার শ্রী দয়াল দাস এর ছেলে শুভংকর কুমার দাস (২৩) ও দামুড়হুদার ডুগডুগি এলাকার সাহাদৎ ওরফে সাধুর ছেলে মোঃ হাফিজুল ইসলাম ওরফে হ্যাপি (২৫),

এসময় তাদের কাছ থেকে অনলাইন জুয়া পরিচালনায় ব্যবহৃত বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মূল্যবান স্মার্টফোন ও একাধিক সিমকার্ড উদ্ধার করা হয়েছে। ফোনগুলো পর্যালোচনায় দেখা যায়, সেগুলোতে 1xBet, Reddy, MelBet, MobCash, Telegram, Binance, bKash, SellFin, Nagad এবং Rocket অ্যাপস সক্রিয় অবস্থায় ছিল।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, শুভংকর কুমার দাস ওয়ান এক্সব্যাট জুয়ার প্ল্যাটফর্মের মাস্টার এজেন্ট হিসেবে কাজ করতেন। তিনি দামুড়হুদা ও আশপাশের এলাকার উঠতি বয়সী তরুণদের টার্গেট করে তাদের ফোনে জুয়াসংক্রান্ত অ্যাপ ইনস্টল করে দিতেন এবং একাউন্ট খুলে জুয়া খেলায় উৎসাহিত করতেন। পরবর্তীতে তাদের মাধ্যমে মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) যেমন বিকাশ, নগদ, রকেট ব্যবহার করে অর্থ লেনদেনের মাধ্যমে জুয়া পরিচালনা করতেন। এ অর্থ বিদেশে স্থানান্তর করা হতো ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে