, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত অ্যালকোহল পানে আরো ১ জনের মৃত্যু, মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে ৭ চুয়াডাঙ্গায় কৃষি প্রযুক্তি সম্প্রসারণ কমিটির সভা: সারের পর্যাপ্ততা ও সঠিক ব্যবহার নিয়ে আলোচনা, কৃষকদের পাশে থাকার অঙ্গীকার চুয়াডাঙ্গায় মদ্যপানে ৬ জনের মৃত্যু, অসুস্থ ৩ জন চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত মদপানে ৬ জনের মৃত্যু অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তারেক রহমান জীবননগর উথলীতে নিহত দুই ভাইয়ের পরিবারের খোঁজ নিলেন বাবু খান দর্শনায় তারেক রহমানের পক্ষ থেকে স্বর্ণজয়ী জিহাদের হাতে উপহার দিলেন বাবু দামুড়হুদায় পুকুরে গ্যাস ট্যাবলেট দিয়ে ৬ লাখ টাকার মাছ মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা শহীদ রফিকুল ইসলামের ১২তম শাহাদাত বার্ষিকীতে চুয়াডাঙ্গায় ছাত্রশিবিরের দোয়া মাহফিল ও কবর জিয়ারত চুয়াডাঙ্গায় যৌথবাহিনীর অভিযানে বহুল আলোচিত ‘মাদক সম্রাজ্ঞী’ শিপরা ও স্বামী বাবুল গ্রেপ্তার

উৎসবমুখর পরিবেশে চুয়াডাঙ্গায় বিএনপির ৪৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

  • প্রকাশের সময় : ০৩:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ১১১ পড়া হয়েছে
শিমুল রেজা,
নির্বাচন নিয়ে দেশি বিদেশী ষড়যন্ত্র ও ভারতীয় আধিপত্যবাদ রুখে দেওয়ার অঙ্গীকার নিয়ে সোমবার চুয়াডাঙ্গা বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত হয়। এ উপলক্ষে আজ সোমবার সকালে চুয়াডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদ চত্বরে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। পরে বেলা ১১টায় পরিষদের সামনে থেকে এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা র‌্যালিবের করা হয়। শোভাযাত্রাটি শহরের কবরী রোড, শহীদ হাসান চত্বর ও কোর্ট মোড় ঘুরে একইস্থানে গিয়ে শেষ হয়। শোভাযাত্রায় নানা রঙ এর ব্যানার, ফেস্টুন ও বিশাল আকারের জাতীয় ও দলীয় পতাকা বহন করতে দেখা যায় নেতা-কর্মীদের।
শোভাযাত্রায় নেতৃত্ব দেন জেলা বিএনপির সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু ও সাধারণ সম্পাদক শরীফুজ্জামান শরীফ। চুয়াডাঙ্গ জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মীর্জা ফরিদুল ইসলাম শিপলু, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম পিটু, সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ মিল্টন, জীবননগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আনোয়ার হোসেন খান খোকন, চুয়াডাঙ্গা পৌর বিএনপির সভাপতি সিরাজুল ইসলাম মনি, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি, সিরাজুল ইসলাম মনি, জীবননগর পৌর বিএনপির সভাপতি শাহজাহান কবীর, আলমডাঙ্গা উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আখতার হোসেন জোয়ার্দার, পৌর বিএনপির সভাপতি আজিজুর রহমান পিন্টু, আলমডাঙ্গা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আমিনুল হক রোকন, জীবননগর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান আলী, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান লিপটন, দামুড়হুদা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো: রফিকুল হাসান তনু, দর্শনা পৌর বিএনপির সম্য়য়ক মো: হাবিবুর রহমান বুলেট, দর্শনা থানা বিএনপির কৃষকদলের আহবায়ক আশরাফুল হক বিপ্লব,চুয়াডাঙ্গা পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হক পল্টু, আলমডাঙ্গা পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান ওল্টু, জীবনগর পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শামসুজ্জামান ডাবলু, জেলা মহিলা দলের সভাপতি রউফ উর নাহার রিনা, জেলা কৃষক দলের আহবায়ক মোকাররম হোসেন, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মো সাইফুর রশীদ ঝন্টু, জেলা কৃষক দলের সদস্য সচিব ও বাড়াদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তোবারক হোসেন, জেলা জাসাস এর সাধারণ সম্পাদক সেলিমুল হাবিব সেলিম, জেলা মৎস্যজীবি দলের আহবায়ক কামরুজ্জামান বাবলু, জেলা আইনজিবি ফোরাম এর আহবায়ক এ্যাড. আ স,ম আব্দুল রউফ, জেলা ওলামা দলের আহবায়ক মওলানা আনোয়ার হোসেন, জেলা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক জুয়েল মাহমুদ, সহ- জেলার ৪ উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, কৃষকদল, স্বেচ্ছাসেবক দলসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা ও কর্মীরা প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কর্মসূচিতে অংশ নেন। পরে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শরীফুজ্জামান শরীফের সভাপতিত্বে আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু। সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা ফরিদুল ইসলাম শিপলু ও শফিকুল ইসলাম পিটু অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন।
এ সময় বিএনপি নেতৃবৃন্দ বলেন,জাতীয়তাবাদী আদর্শের সাথে জনগণকে একত্রিত করার লক্ষ্যে মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি প্রতিষ্ঠা করেন। আজকের দিনটি বাংলাদেশী মানুষদের জন্য আনন্দ, উদ্দীপনা ও প্রেরণার। দলটি বাংলাদেশী ভূখণ্ডের সম্পূর্ণ স্বাধীনতা এবং শক্তিশালী সার্বভৌমত্ব সুরক্ষা ও বহুদলীয় গণতন্ত্রকে স্থায়ী রূপ দেওয়ার নীতিতে অঙ্গীকারবদ্ধ।

 

নেতৃবৃন্দ বলেন, স্বাধীনতার অব্যবহিত পরেই ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করার জন্য একদলীয় বাকশালী ব্যবস্থা কায়েম করে গণতন্ত্রকে হত্যা করা হয়। স্বাধীনতাত্তোর আওয়ামী দুঃশাসনে বিশৃঙ্খলা, সহিংসতা ও রাজনৈতিক হত্যাকান্ড সাধারণ বিষয় হয়ে উঠে। যার অনিবার্য পরিণতি হয় ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ। আর এই দুর্ভিক্ষে ১০ লক্ষ মানুষ মারা যায়। তৎকালীন আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী বাকশাল কায়েম করে স্বৈরশাসনকে প্রাতিষ্ঠানিকীকরণের মাধ্যমে বিচার বিভাগ ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা খর্ব করে। শহীদ জিয়াউর রহমান ক্ষমতাসীন হয়ে পুনরায় বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রকে পুনরুজ্জীবিত করে জনগণের নাগরিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করেন। শহীদ জিয়ার সৃষ্টি বিএনপি বিগত ৪৭ বছরে কয়েকবার সুষ্ঠু নির্বাচনে রাষ্ট্রক্ষমতায় আসীন হয়ে দেশ ও জনগণের সমৃদ্ধি ও কল্যাণে ঐতিহাসিক দায়িত্ব পালন করেছে।

 

বিএনপি নেতৃবৃন্দ বলেন, নানামুখী সুদূরপ্রসারী চক্রান্তের মধ্যেও দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব সুরক্ষায় চিরউন্নতশির বিএনপি অতন্দ্র প্রহরীর ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। নির্বাসিত গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে নির্দ্বিধায় জীবন উৎসর্গ করেছে অসংখ্য নেতাকর্মী।

জনপ্রিয়

চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত অ্যালকোহল পানে আরো ১ জনের মৃত্যু, মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে ৭

উৎসবমুখর পরিবেশে চুয়াডাঙ্গায় বিএনপির ৪৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

প্রকাশের সময় : ০৩:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
শিমুল রেজা,
নির্বাচন নিয়ে দেশি বিদেশী ষড়যন্ত্র ও ভারতীয় আধিপত্যবাদ রুখে দেওয়ার অঙ্গীকার নিয়ে সোমবার চুয়াডাঙ্গা বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত হয়। এ উপলক্ষে আজ সোমবার সকালে চুয়াডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদ চত্বরে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। পরে বেলা ১১টায় পরিষদের সামনে থেকে এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা র‌্যালিবের করা হয়। শোভাযাত্রাটি শহরের কবরী রোড, শহীদ হাসান চত্বর ও কোর্ট মোড় ঘুরে একইস্থানে গিয়ে শেষ হয়। শোভাযাত্রায় নানা রঙ এর ব্যানার, ফেস্টুন ও বিশাল আকারের জাতীয় ও দলীয় পতাকা বহন করতে দেখা যায় নেতা-কর্মীদের।
শোভাযাত্রায় নেতৃত্ব দেন জেলা বিএনপির সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু ও সাধারণ সম্পাদক শরীফুজ্জামান শরীফ। চুয়াডাঙ্গ জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মীর্জা ফরিদুল ইসলাম শিপলু, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম পিটু, সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ মিল্টন, জীবননগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আনোয়ার হোসেন খান খোকন, চুয়াডাঙ্গা পৌর বিএনপির সভাপতি সিরাজুল ইসলাম মনি, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি, সিরাজুল ইসলাম মনি, জীবননগর পৌর বিএনপির সভাপতি শাহজাহান কবীর, আলমডাঙ্গা উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আখতার হোসেন জোয়ার্দার, পৌর বিএনপির সভাপতি আজিজুর রহমান পিন্টু, আলমডাঙ্গা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আমিনুল হক রোকন, জীবননগর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান আলী, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান লিপটন, দামুড়হুদা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো: রফিকুল হাসান তনু, দর্শনা পৌর বিএনপির সম্য়য়ক মো: হাবিবুর রহমান বুলেট, দর্শনা থানা বিএনপির কৃষকদলের আহবায়ক আশরাফুল হক বিপ্লব,চুয়াডাঙ্গা পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হক পল্টু, আলমডাঙ্গা পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান ওল্টু, জীবনগর পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শামসুজ্জামান ডাবলু, জেলা মহিলা দলের সভাপতি রউফ উর নাহার রিনা, জেলা কৃষক দলের আহবায়ক মোকাররম হোসেন, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মো সাইফুর রশীদ ঝন্টু, জেলা কৃষক দলের সদস্য সচিব ও বাড়াদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তোবারক হোসেন, জেলা জাসাস এর সাধারণ সম্পাদক সেলিমুল হাবিব সেলিম, জেলা মৎস্যজীবি দলের আহবায়ক কামরুজ্জামান বাবলু, জেলা আইনজিবি ফোরাম এর আহবায়ক এ্যাড. আ স,ম আব্দুল রউফ, জেলা ওলামা দলের আহবায়ক মওলানা আনোয়ার হোসেন, জেলা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক জুয়েল মাহমুদ, সহ- জেলার ৪ উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, কৃষকদল, স্বেচ্ছাসেবক দলসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা ও কর্মীরা প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কর্মসূচিতে অংশ নেন। পরে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শরীফুজ্জামান শরীফের সভাপতিত্বে আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু। সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা ফরিদুল ইসলাম শিপলু ও শফিকুল ইসলাম পিটু অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন।
এ সময় বিএনপি নেতৃবৃন্দ বলেন,জাতীয়তাবাদী আদর্শের সাথে জনগণকে একত্রিত করার লক্ষ্যে মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি প্রতিষ্ঠা করেন। আজকের দিনটি বাংলাদেশী মানুষদের জন্য আনন্দ, উদ্দীপনা ও প্রেরণার। দলটি বাংলাদেশী ভূখণ্ডের সম্পূর্ণ স্বাধীনতা এবং শক্তিশালী সার্বভৌমত্ব সুরক্ষা ও বহুদলীয় গণতন্ত্রকে স্থায়ী রূপ দেওয়ার নীতিতে অঙ্গীকারবদ্ধ।

 

নেতৃবৃন্দ বলেন, স্বাধীনতার অব্যবহিত পরেই ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করার জন্য একদলীয় বাকশালী ব্যবস্থা কায়েম করে গণতন্ত্রকে হত্যা করা হয়। স্বাধীনতাত্তোর আওয়ামী দুঃশাসনে বিশৃঙ্খলা, সহিংসতা ও রাজনৈতিক হত্যাকান্ড সাধারণ বিষয় হয়ে উঠে। যার অনিবার্য পরিণতি হয় ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ। আর এই দুর্ভিক্ষে ১০ লক্ষ মানুষ মারা যায়। তৎকালীন আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী বাকশাল কায়েম করে স্বৈরশাসনকে প্রাতিষ্ঠানিকীকরণের মাধ্যমে বিচার বিভাগ ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা খর্ব করে। শহীদ জিয়াউর রহমান ক্ষমতাসীন হয়ে পুনরায় বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রকে পুনরুজ্জীবিত করে জনগণের নাগরিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করেন। শহীদ জিয়ার সৃষ্টি বিএনপি বিগত ৪৭ বছরে কয়েকবার সুষ্ঠু নির্বাচনে রাষ্ট্রক্ষমতায় আসীন হয়ে দেশ ও জনগণের সমৃদ্ধি ও কল্যাণে ঐতিহাসিক দায়িত্ব পালন করেছে।

 

বিএনপি নেতৃবৃন্দ বলেন, নানামুখী সুদূরপ্রসারী চক্রান্তের মধ্যেও দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব সুরক্ষায় চিরউন্নতশির বিএনপি অতন্দ্র প্রহরীর ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। নির্বাসিত গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে নির্দ্বিধায় জীবন উৎসর্গ করেছে অসংখ্য নেতাকর্মী।